স্বাধীনতা শব্দটি কিভাবে আমাদের হলো সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর

স্বাধীনতা শব্দটি কিভাবে আমাদের হলো সৃজনশীল প্রশ্ন
ekram145
UX/UI Designer at - Adobe

Sharing is caring!

এই পোস্টে স্বাধীনতা শব্দটি কিভাবে আমাদের হলো সৃজনশীল প্রশ্ন শেয়ার করেছি। যাদের সৃজনশীল প্রশ্ন প্রয়োজন এখান থেকে সংগ্রহ করুন।সেদিন এই সবুজ মাঠে ছুটে এসেছিল কৃষক-শ্রমিকসহ নানা পেশার মানুষ। লােহার কারখানার শ্রমিক এসেছিল কপালেকজিতে লালসালু বেঁধে। কৃষক এসে কাঁধে লাঙল নিয়ে। মধ্যবিত্ত, নিম্নবিত্ত, নারী, বৃদ্ধ, ভবঘুরে, কেরানি সবাই এসে জড়াে হয়েছিল এই মাঠে।

সেদিন পাতা-কুড়ানিরাও দল বেঁধে এসেছিল, যারা ছিল তােমাদের মতাে শিশু। মৃত্যুভয়হীন এসব মানুষের চোখে-মুখে ছিল মুক্তির স্বপ্ন, অধিকারের দাবি।সেখানে সবাই অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছিল কবিতা শােনার জন্য। কখন সেই কবিতা নিয়ে কবি আসবেন সবাই সেদিকে তাকিয়ে ছিল। কবি কখন আসেন, কখন আসেন কবি। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে এখানে কবি হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়ে। নিচে থেকে প্রশ্ন গুলো দেখুন।

স্বাধীনতা শব্দটি কিভাবে আমাদের হলো সৃজনশীল প্রশ্ন

এখানে স্বাধীনতা শব্দটি কিভাবে আমাদের হলো সৃজনশীল প্রশ্ন দেওয়া হয়েছে। এই প্রশ্ন গুলো বোর্ড বই বা মূল বইয়ে দেওয়া নেই। গাইড বইয়ে পেয়ে যাবেন। যাদের গাইড নেই তারা এখান থেকে প্রশ্ন গুলো পড়বেন। নিচের অংশে প্রশ্নের উত্তর দেওয়া থাকবে।

সৃজনশীল ১ঃ 

তিমির রাত্রি, মাতৃমন্ত্রী সান্ত্রীরা সাবধান!
যুগ-যুগান্ত সতি ব্যথা ঘােষিয়াছে অভিযান।
ফেনাইয়া উঠে বঞিত বুকে পুঞ্জিত অভিমান,
ইহাদের পথে নিতে হবে সাথে, দিতে হবে অধিকার।

ক. প্রাণের সবুজ কী?
খ. মার্চের বিরুদ্ধে মার্চ’- কথাটি ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকটি স্বাধীনতা, এ শব্দটি কীভাবে আমাদের হলাে’ কবিতার যে দৃশ্যকে ধারণ করেছে তা ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকটি স্বাধীনতা, এ শব্দটি কীভাবে আমাদের হলাে’ কবিতার ভাবের খণ্ডাংশমাত্র”- মন্তব্যটি মূল্যায়ন কর।

সৃজনশীল প্রশ্ন ২ঃ  

বিপথগামী কিছু সেনা কর্মকর্তা সম্প্রতি তুরস্কে সেনা অভ্যুত্থান ঘটানাের চেষ্টা করেন। মধ্যরাতে তারা ভারী অস্ত্রশস্ত্রসহ ট্যাঙ্ক, কামান, জঙ্গি বিমান ইত্যাদি নিয়ে আক্রমণ চালিয়ে রাজধানী শহরসহ রেডিও ও টেলিভিশন স্টেশন দখল করে নেন। দেশটির প্রেসিডেন্ট রিসেপ তায়েফ এরদোগান সে সময় অন্য একটি শহরে অবস্থান করছিলেন। অ্যুথানের খবর শুনে তাৎক্ষণিক তিনি তাঁর স্মার্ট ফোনে একটি ভিডিও বার্তা রেকর্ড করে ইন্টারনেটে ছেড়ে দেন এবং এতে তিনি দেশপ্রেমিক জনগণকে অ্যুত্থানের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে আহ্বান জানান। সঙ্গে সঙ্গে হাজার হাজার মানুষ তার আহ্বানে উদ্বুদ্ধ হয়ে রাতের অন্ধকার ছাপিয়ে রাস্তায় নেমে আসে এবং অ্যুত্থান ব্যর্থ করে দেয়।

ক. ছােটদের জন্য লেখা নির্মলেন্দু গুণের গ্রন্থটির নাম কী?
খ. কবির বিরুদ্ধে কবি’ বলতে কী বােঝানাে হয়েছে?
গ. উদ্দীপকটি স্বাধীনতা, এ শব্দটি কীভাবে আমাদের হলাে’ কবিতার সাথে যে দিক থেকে সাদৃশ্যপূর্ণ তা ব্যাখ্যা কর।
ঘ. “জাতির ক্রান্তিলগ্নে এরদোগানের চেয়ে বঙ্গবন্ধুর অবদান অনেক ব্যাপক ও বিস্তৃত”- উদ্দীপক ও স্বাধীনতা, এ শব্দটি কীভাবে আমাদের হলাে’ কবিতার আলােকে মন্তব্যটি বিশ্লেষণ কর।

স্বাধীনতা শব্দটি কিভাবে আমাদের হলো সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর

উপরের সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর গুলো অনেকের জানা নেই। এই উত্তর গুলো উদ্দীপক ও কবিতার আলোকে লিখতে হবে। এখানে আপনাদের সুবিধার্থে স্বাধীনতা শব্দটি কিভাবে আমাদের হলো সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর দিয়েছি। যাদের উত্তর প্রয়োজন ছিলো এখান থেকে দেখেনিন।

সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর ১ঃ 

ক। প্রাণের সবুজ হলাে আমাদের স্বাধীনতা।

খ। মার্চের বিরুদ্ধে মার্চ’ বলতে কবি ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের সংগ্রামী চেতনার বিরুদ্ধ অকল্যাণ চেতনা ও অশুভ শক্তির উত্থানকে বুঝিয়েছেন।১৯৭৫ সালে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে নির্মমভাবে হত্যা করার মধ্য দিয়ে এ দেশে অশুভ শক্তির উত্থান ঘটে। এই অশুভ শক্তি আমাদের সব ইতিবাচক ভাবনা-সৌন্দর্য ধ্বংস করতে চায়। ৭ই মার্চ বাঙালির হৃদয়ে সংগ্রামী চেতনা ও শুভ ভাবনার প্রদীপ জ্বালিয়েছিল। কবি দেখেন যে সেই শুভ শক্তির বিরুদ্ধে অশুভ শক্তির বিকট উল্লাস শুরু হয়েছে। আলােচ্য অংশে কবি এ বিষয়টি বুঝিয়েছেন।

গ।

উদ্দীপকটি স্বাধীনতা, এ শব্দটি কীভাবে আমাদের হলাে’ কবিতার জনসাধারণের জেগে ওঠার দৃশ্যকে ধারণ করেছে।

বাংলার মানুষ যুগ যুগ ধরে শাসকগােষ্ঠীর দ্বারা শােষিত হতে থাকে। শাসকরা অন্যায়ভাবে এদেশের মানুষের ওপর নির্যাতন করে। কিন্তু বাঙালিরাও থেমে থাকেনি। তারা সংগ্রামের মাধ্যমে স্বাধীনতা ছিনিয়ে আনে। উদ্দীপকে বলা হয়েছে অন্ধকার রাত, কবি সান্ত্রীদের সাবধান করেছেন। কারণ যুগ-যুগান্তরের সতি ব্যথা ফেনায়িত হয়ে উঠেছে। বতি মানুষ অধিকারের জন্য আজ সােচ্চার হয়ে উঠেছে। তারা আজ অভিযানে নেমেছে। আলােচ্য কবিতায়ও আমরা দেখতে পাই, বাংলাদেশের সর্বস্তরের মানুষ রেসকোর্স ময়দানে একত্র হয়। আপামর জনতা জেগে ওঠে মুক্তির স্বপ্নে। কৃষক, শ্রমিক, কেরানি, নারী, শিশু, বৃদ্ধ সবাই ফুসে ওঠে দারুণ ক্রোধে। প্রাণের নেতার নির্দেশ পাওয়ার অপেক্ষায় ব্যাকুল হয়ে ওঠে তারা। তাদের এই ব্যাকুলতার দৃশ্যই উদ্দীপকটি ধারণ করে।

ঘ।

উদ্দীপকটি স্বাধীনতা, এ শব্দটি কীভাবে আমাদের হলাে’ কবিতার ভাবের খণ্ডাংশমাত্র”- মন্তব্যটি যথার্থ।

যুগে যুগে বাঙালি জাতি বিদেশি-বিভাষীদের দ্বারা শশাষণ-বঞ্চনার শিকার হয়েছে। সর্বশেষ পাকিস্তানি শাসকগােষ্ঠী দ্বারা নির্যাতনের শিকার হয়। পশ্চিম পাকিস্তানিদের শােষণ-নির্যাতনের হাত থেকে মুক্তি পেতে ঐক্যবদ্ধ হয়। বাঙালিকে অধিকারসচেতন করে সংগ্রামী চেতনায় প্রদীপ্ত হতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের যােগ্য নেতৃত্ব এবং ৭ই মার্চে দেওয়া তাঁর ঐতিহাসিক ভাষণ।

‘স্বাধীনতা, এ শব্দটি কীভাবে আমাদের হলাে’ কবিতায় কবি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ই মার্চের ভাষণের দিকটিকে স্মরণ করেছেন। তিনি এ কবিতার মাধ্যমে সেদিনের রেসকোর্স ময়দান, মুক্তিপাগল সংগ্রামী জনতার উপস্থিতি, তাদের মধ্যে স্বাধীনতার আকাক্ষা এবং তাদের প্রাণপ্রিয় নেতার ওপর আস্থা; নির্ভরতা ইত্যাদি বিষয় তুলে ধরেছেন। কবিতায় কবি সেদিনের সেই ৭ই মার্চের ভাষণের মঞ্চের স্থানে বর্তমানে শিশুপার্ক মার্চের বিরুদ্ধে নেতিবাচক চেতনার কী ধরনের কর্মকাণ্ড, সেদিনের সেই ইতিহাসের চিহ্ন মুছে ফেলার নানা উদ্যোগের বিষয়ও তুলে ধরেছেন। এসব বিষয় উদ্দীপকে নেই। উদ্দীপকে কেবল মানুষের প্রতিবাদী হয়ে একসঙ্গে জেগে ওঠার দিকটি প্রকাশ পেয়েছে।

‘স্বাধীনতা, এ শব্দটি কীভাবে আমাদের হলাে’ কবিতায় কবি বাঙালির প্রিয় নেতাকে কবি’ এবং তাঁর ভাষণকে ‘অমর কবিতা’ বলে আখ্যায়িত করেছেন এবং আমরা স্বাধীনতা’ এ শব্দটি কীভাবে পেয়েছি তার শেকড় সন্ধান করেছেন। এ ধরনের কোনাে বিষয় উদ্দীপকে প্রতিফলিত হয়নি। এখানে শুধু অন্যায়ের বিরুদ্ধে মানুযের জেগে ওঠা এবং অধিকার সচেতনতার দিকটি প্রকাশ পেয়েছে। এসব দিক বিচারে তাই বলা যায়, প্রশ্নোক্ত মন্তব্যটি যথার্থ।

সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর ২ঃ 

ক। ছােটদের জন্য লেখা নির্মলেন্দু গুণের’ গ্রন্থটির নাম- ‘কালাে মেঘের ভেলা’।

খ। কবির বিরুদ্ধে কবি’ বলতে এখানে শুভ শক্তির বিরুদ্ধে অশুভ শক্তির উত্থানকে বােঝানাে হয়েছে।‘স্বাধীনতা, এ শব্দটি কীভাবে আমাদের হলাে’ কবিতায় কবি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১৯৭১ সালের ৭ই মার্চের ভাষণের মূল বিষয়টি তুলে ধরেছেন। এই ভাষণেই তিনি পাকিস্তানি স্বৈরশাসনের নিগড় থেকে বাঙালি জাতির মুক্তি ও স্বাধীনতা সংগ্রামের ডাক দেন। তার এই ভাষণের মধ্য দিয়ে সূচিত হয় আমাদের স্বাধীনতার স্বপ্ন বাস্তবায়ন ও মহান মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার সংগ্রামী চেতনা। বাঙালির শেকড় থেকে জেগে ওঠা এই সংগ্রামী নেতাকে কবি ‘রাজনীতির কবি বলেছেন। তাঁর মৃত্যুর পর এ দেশে অশুভ শক্তির উত্থান ঘটে। যে উত্থানে সব ইতিবাচক ভাবনা, সৌন্দর্যকে সমাহিত করার প্রয়াস চলে। তাই শুভ চেতনার বিরুদ্ধে আজ অশুভ চেতনার উত্থানকে কৰি কবির বিরুদ্ধে কবি’ বলে প্রকাশ করার প্রয়াস পেয়েছেন।

গ।

উদ্দীপকটি স্বাধীনতা, এ শব্দটি কীভাবে আমাদের হলাে’ কবিতায় প্রতিফলিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে শত্রুর মােকাবিলা করার আহ্বানের সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ।

জগতের মানুষকে মুক্তির পথ দেখাতে যুগে যুগে বহু মহাপুরুষ, রাষ্ট্রনায়কের আবির্ভাব ঘটেছে। তারা জনগণকে সংঘবদ্ধ করে সংগ্রামের পথে এগিয়ে দিয়েছেন। তাদের সময়ােচিত সিদ্ধান্ত, সংগ্রামী চেতনায় উজ্জীবিত হয়ে স্বাধীনতাকামী মানুষ মুক্তির পথ খুঁজে পেয়েছে।

উদ্দীপকে বিপথগামী কিছু সেনাকর্মকর্তার চেষ্টায় সেনা অভ্যুত্থানের চেষ্টা এবং তুরস্কের রাষ্ট্রনায়কের সময়ােচিত পদক্ষেপের বিষয়টি তুলে ধরা হয়েছে। এখানে দেশটির প্রেসিডেন্টের আহ্বানে সাধারণ জনগণ বিপথগামী সেনাকর্মকর্তাদের অভিযানের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ায়। তারা ঐক্যবদ্ধ হয়ে রাতের অন্ধকারে প্রতিরােধ সংগ্রামে নামে এবং সেনা অভ্যুত্থান ব্যর্থ করে দেয়। এ বিষয়টি স্বাধীনতা, এ শব্দটি কীভাবে আমাদের হলাে’ কবিতায় পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে এদেশের মানুষের ঐক্যবদ্ধ সগ্রামের সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ। এদেশের মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করে, মহান মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে শত্রুর মােকাবিলা করার জন্য বাঙালির প্রিয় নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আহ্বান জানিয়েছিলেন। তাঁর সেই ডাকে সাড়া দিয়ে এদেশের মানুষ মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অনেক রক্ত ও ত্যাগের বিনিময়ে দেশ স্বাধীন করে।

ঘ।

“জাতির ক্রান্তিলগ্নে এরদোগানের চেয়ে বঙ্গবন্ধুর অবদান অনেক ব্যাপক ও বিস্তৃত”- মন্তব্যটি যথার্থ।

জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করতে যােগ্য নেতৃত্বের কোনাে বিকল্প নেই। প্রত্যেক জাতির ভাগ্যেই দুর্যোগ-বিপর্যয় থাকে। তা কাটিয়ে উঠতে প্রয়ােজন যােগ্য নেতৃতুের। নেতৃত্বশূন্য জাতি নানাভাবে শােষণ-বনার শিকার হতে পারে। সেই সময় জাতিকে সঠিক পথনির্দেশনা দিতে সাহসী ও তেজোদীপ্তরা এগিয়ে আসেন।

উদ্দীপকে তুরস্কে সেনা অভ্যুত্থান রুখতে সে দেশের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তায়েফ এরদোগানের সময়ােচিত পদক্ষেপ ও নেতৃত্বের দিকটি প্রকাশিত হয়েছে। উদ্দীপকে প্রেসিডেন্টের আহ্বানে সে দেশের জনগণের ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের সামনে বিপথগামী সেনারা টিকতে পারেনি। ফলে সেনা অভ্যুত্থান ব্যর্থ হয়ে যায়।

‘স্বাধীনতা, এ শব্দটি কীভাবে আমাদের হলাে’ কবিতায় বঙ্গবন্ধু কীভাবে রাজনীতির কবি হয়ে উঠেছিলেন তার পরিচয় আছে। তিনি কীভাবে সময়ােচিত নেতৃত্রে মাধ্যমে দেশকে শত্রুমুক্ত ও স্বাধীন করেছেন সে কথাও কবিতায় প্রকাশ পেয়েছে, যা উদ্দীপকে প্রকাশ পায়নি। বাঙালির দীর্ঘদিনের স্বপ্ন স্বাধীনতা অর্জনে তাঁর যে অবদান তা এরদোগানের চেয়ে বহুগুণ ব্যাপক ও বিস্তৃত। আর উদ্দীপকের এরদোগানের আহ্বান ছিল ভিডিওবার্তার মাধ্যমে একটি সাময়িক অ্যুথান রুখে দিতে। এসব বিষয় বিবেচনায় তাই বলা যায়, প্রশ্নোত্ত মন্তব্যটি যথার্থ।

শেষ কথা

আশা করছি এই পোস্ট থেকে স্বাধীনতা শব্দটি কিভাবে আমাদের হলো সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর পিডিএফ  সংগ্রহ করতে পেরেছেন। এই রকম আরও ভালো ভালো পোস্ট পেতে আমার সাথেই থাকবেন। এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে সকল শ্রেণির শিক্ষাসংক্রান্ত তথ্য শেয়ার করা হয়।  আমার সাথে শেষ পর্যন্ত থাকার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভালোথাকবেন, সুস্থ থাকবেন।

আরও দেখুনঃ

স্বাধীনতা শব্দটি কিভাবে আমাদের হলো mcq ও বহুনির্বাচনি উত্তর

স্বাধীনতা শব্দটি কিভাবে আমাদের হলো- নির্মলেন্দু গুণ।

মিছিল কবিতা – রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহ। নবম দশম শ্রেণি

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *