কম্পিউটার কি? কম্পিউটারের যন্ত্রাংশের নাম ও বৈশিষ্ট্য

কম্পিউটারের যন্ত্রাংশের নাম
BanglaTeach
E-Haq
Digital Marketer at- BanglaTeach

E-Haq is the founder of BanglaTeach. He is expertise on Education, Health, Financial, Banking,...

Sharing is caring!

কম্পিউটারের যন্ত্রাংশের নাম
কম্পিউটারের যন্ত্রাংশের নাম

বর্তমান মানব জীবনে বৈচিত্র্য নিয়ে আসার জন্য কম্পিউটার এবং ইন্টারনেট অত্যাবশ্যকীয় ভূমিকা রাখতে পারে। এখানে কম্পিউটার এবং ইন্টারনেট যদিও একে অপরের সাথে সরাসরি সম্পর্কযুক্ত তবে দু’টি নামকে একসাথে ঘুলিয়ে ফেলবেন না! যাইহোক, আজকের আর্টিকেলে আমরা শুধুমাত্র কম্পিউটার এবং তার সকল যন্ত্রাংশ ও সেগুলোর বৈশিষ্ট্য নিয়েই আলোচনা করবো।

আরো পড়ুন:

আলোচনা, বোঝা ও মনে রাখার সুবিধার্থে রূপক অর্থে কম্পিউটারকে আমরা একটি মানব শরীরের সাথে তুলনা করতে পারি। যদি প্রশ্ন করি মানব শরীরের গঠন নিয়ে আলোচনা করো, তাহলে অবশ্যই আপনি প্রথমে অঙ্গ-প্রতঙ্গ নিয়ে আলোচনা করবেন এবং ক্রমান্বয়ে বাহ্যিক থেকে অভ্যন্তরীণ অর্গান নিয়ে আলোচনা করবেন। স্বভাবত, অনেকের মনে এখন প্রশ্ন জাগতে পারে যে, কম্পিউটারেরও কি সেইম ভাবে অঙ্গ-প্রতঙ্গ রয়েছে। হ্যাঁ, এই ক্ষেত্রে আমরা অঙ্গ-প্রতঙ্গকে যন্ত্রাংশ হিসেবে বিবেচনা করবো এবং সেই প্রেক্ষিতেই বর্ণনা করবো। যাইহোক, আমাদের মূল আলোচনায় প্রবেশ করা যাক।

কম্পিউটার বলতে আমরা কি বুঝি? যদিও বেসিক একটি প্রশ্ন, তবে অনেকের মনে রয়েছে এই নিয়ে দ্ধিধাগ্রস্থতা! কম্পিউটার হলো এমন একটি মানব-গঠিত যন্ত্র বা ইলেকট্রনিক ডিভাইস যা আমাদের দেওয়া ইনপুটের উপর ভিত্তি করে আউটপুট দিয়ে থাকে। এখন ইনপুট এবং আউটপুট নিয়ে অনেকের মনে খটকা লাগতে পারে। কোনো ব্যাপার না! আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ে যান, আশা করি কম্পিউটার রিলেটেড সকল ধরনের টার্মসগুলো সহজেই জেনে যাবেন।

ইনপুট: নির্দিষ্ট একটি কার্য সম্পাদনের জন্য ডিভাইসকে (কম্পিউটার, মোবাইল/স্মার্টফোন) বাহির হতে যেসকল কমান্ড বা দিক নির্দেশনা দিয়ে থাকি, সেটিই হলো মূলত ইনপুট। ছোট একটি উদাহরণ দেওয়া যাক, ধরুণ আপনি কম্পিউটারে ”Ekram” লিখতে চান, তাহলে আপনি কি করবেন এখন? অবশ্যই কি-বোর্ডের “E” “k” “r” “a” “m” কি-গুলো টাইপ করবেন। এই যে টাইপ করলেন এবং “Ekram” লিখার জন্য কম্পিউটার বা মোবাইল/স্মার্টফোনকে কমান্ড করলেন, এটিই হলো মূলত ইনপুট। আর ইনপুট দেওয়ার জন্য যে সকল ডিভাইসগুলো ব্যবহার করে থাকি, সেগুলোকেই মূলত ইনপুট ডিভাইস বলে থাকে। আশা করি ইনপুট সম্পর্কে মোটামোটি হলেও সম্মুখ একটি ধারণা পেয়েছেন। এবার চলুন আউটপুট নিয়ে সংক্ষিপ্তে আলোচনা করা যাক।

আউটপুট: উপরের আলোচনার প্রেক্ষিতে ধরে নিলাম কম্পিউটার ইনপুট পেয়ে গেল, এখন আপনি কম্পিউটার হতে কি প্রত্যাশা করছেন? সম্ভাব্য কয়েকটি জিনিস এখানে আসতে পারে। সেগুলো হলো- হয়তো আপনি মনিটরের স্ক্রিনে “Ekram” নামটি দেখতে চান অথবা স্পিকারের মাধ্যমে তা শুনতে চান। উদ্দেশ্য এই দু’টির যেকোনো একটি হবেই। জাস্ট দেখা বা শুনা। সংক্ষেপে বললে, এই যে ইনপুট দেওয়ার পর কম্পিউটার হতে কিছু প্রত্যাশা করছেন, এটাকেই মূলত আউটপুট বলে থাকে। আর যে যে যন্ত্রাংশ তথা ডিভাইসগুলোর মাধ্যমে আউটপুটগুলো পেয়ে থাকি, সেগুলোকেই আউটপুট ডিভাইস বলে থাকে।

আরো পড়ুন:

আশা করি ইনপুট-আউটপুট বিষয়টি আপনাদের নিকট এখন বোধগম্য এবং একই সাথে ইনপুট-আউটপুট ডিভাইস নিয়েও ধারণা পেয়েছেন। কিভাবে একটি ইলেকট্রনিক ডিভাইস কাজ করে থাকে অথবা কম্পিউটার কাজ করে থাকে, সেটি আমাদের আলোচ্য বিষয় নয়। তাই এবার আমরা কম্পিউটারের  আনুসাঙ্গিক সকল ধরনের সংযুক্ত ডিভাইসগুলো সম্পর্কে জানবো। যার মাধ্যমে সামগ্রিকভাবে কম্পিউটার সম্পর্কে স্পষ্ট একটি ধারণা লাভ করার চেষ্টা করবো।

কম্পিউটার গঠন-বর্ণনা – ‍Standard Computer Components

কম্পিউটার গঠন-বর্ণনা
কম্পিউটার গঠন-বর্ণনা

সাধারণত কোনো একটি নির্দিষ্ট যন্ত্রাংশ নিয়েই কম্পিউটার গঠন হয় নি। বরং একাধিক যন্ত্রাংশ নিয়েই একটি পরিপূর্ণ ও কার্যকারী কম্পিউটার তৈরি হয়। চলুন তাহলে কোন কোন যন্ত্রাংশ নিয়ে একটি কম্পিউটার তৈরি হয়, তার একটি তালিকা পড়া যাক।

কম্পিউটারের যন্ত্রাংশের নাম:

  • সিপিও (CPU)
  • মাদারবোর্ড (Mother-board)
  • পাওয়ার সাপ্লাই (Power Supply)
  • প্রসেসর (Processor)
  • অপটিক্যাল ড্রাইভ (Optical Driive)
  • র‌্যাম (RAM = Random Access Memory)
  • রুম (ROM = Read-Only Memory)
  • ভিডিও কার্ড (Video Card)
  • হার্ড ডিস্ক ড্রাইভ (Hard-disk Drive)
  • গ্রাফিক্স কার্ড (Graphic Card)
  • ডিভিডি রাইটার (DVD Writer)
  • মনিটর (Monitor)
  • কিওবোর্ড (Keyboard)
  • মাউস (Mouse)
  • সিস্টেম ফ্যান (System Fan)
  • হিট সিনক) (Heat Sink)
  • এসএসডি (SSD = solid-state drive)
  • কেস (Case)
  • ইউপিএস (UPS)
  • সাউন্ড কার্ড (Sound Card)
  • মাইক্রোফোন (Microphone)
  • ওয়েবক্যাম (Webcam)
  • টাচ স্ক্রিণ (Touch Screen)
  • স্ক্যানার (Scanner)
  • বার-কোড রিডার (Bar-Code Reader)
  • অপটিক্যাল ফ্যান (Optical Fan)
  • মডেম (Modem)
  • জয়-স্টিক (Joystick)
  • হেডফোন (Headphone)
  • স্পিকার (Speaker)
  • প্রিন্টার (Printer)
  • জিপিএস (GPS)
  • স্ক্রিণ (Screen)
  • প্রজেক্টর (Projector)
  • প্লটার (Plotters)
  • মাইক্রোফিশ (Microfiche)
  • ফিল্ম রেকর্ডার (Film Recorder)

উপরে অনেকগুলো কম্পিউটারের যন্ত্রাংশের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। তবে সবগুলো কিন্তু একক ব্যক্তির কাজে লাগবে না। ক্ষেত্র ভেদে কিছু কিছু ডিভাইস কাজে লাগে। তারমধ্যে কিছু রয়েছে আবশ্যক। যেগুলো ছাড়া কম্পিউটার অচল। তাঁরমধ্যে হলো-

  • সিপিও (CPU)
  • মাদারবোর্ড (Mother-board)
  • পাওয়ার সাপ্লাই (Power Supply)
  • প্রসেসর (Processor)
  • অপটিক্যাল ড্রাইভ (Optical Driive)
  • র‌্যাম (RAM = Random Access Memory)
  • রুম (ROM = Read-Only Memory)
  • ভিডিও কার্ড (Video Card)
  • হার্ড ডিস্ক ড্রাইভ (Hard-disk Drive)
  • গ্রাফিক্স কার্ড (Graphic Card)
  • ডিভিডি রাইটার (DVD Writer)
  • মনিটর (Monitor)
  • কিওবোর্ড (Keyboard)
  • মাউস (Mouse)
  • সিস্টেম ফ্যান (System Fan)

উপরোক্ত এই যন্ত্রাংশগুলো অবশ্যই প্রত্যেকটি কম্পিউটারে লাগবেই। যাইহোক, আশা করি কম্পিউটারের গঠন সম্পর্কে মোটামোটি একটি ধারণা পেয়েছেন। এবার চলুন ইনপুট-আউটপুট আকারে আরোও সহজে কম্পিউটারকে জানা যাক।

কম্পিউটারের যন্ত্রাংশের নাম

মানব শরীরের প্রধান অঙ্গ যেমন ব্রেইন, ঠিক একইভাবে কম্পিউটারের ব্রেইন হলো মাইক্রো প্রসেসর। মানব শরীর যেমন ব্রেইন হতে সিগনাল পেয়ে কোনো একটি নির্দিষ্ট কর্ম সম্পাদন করে, ঠিক একইভাবে কম্পিউটারও তাঁর ব্রেইন তথা প্রসেসর হতে সিগনাল পেয়ে কর্ম সম্পাদন করে। এখন মানব শরীরে কি কি অংশ ব্যবহার করে কর্ম সম্পাদন করে? হয়তো এর উত্তর হতে পারে হাত-পা, চোখ, দেহ ইত্যাদি ব্যবহার করে একটি কাজ সঠিকভাবে সম্পাদন করে। ঠিক একইভাবে কম্পিউটারও কাজ সম্পাদন করার ক্ষেত্রে নানা রকম যন্ত্রাংশের সহায়তা নিয়ে ইনপুট তথ্যকে বিশ্লেষণ করে মূহর্তেই একটি সঠিক ও সাবলীল রেজাল্ট বা আউটপুট দেয়। যাইহোক, এবার মূল আলোচনায় প্রবেশ করা যাক। অর্থাৎ কম্পিউটারের যন্ত্রাংশগুলোর সাথে পরিচিত হওয়া যাক।

সাধারণত কম্পিউটারের গঠন প্রকৃতি ২ ভাবে বিন্যস্ত। আর সেগুলো হলো-

  • হার্ডওয়্যার
  • সফটওয়্যার

এখন হার্ডওয়্যারকে পুনরায় ২টি ভাগে ভাগ করা হয়েছে। এখন আবার প্রশ্ন আসতে পারে যে, তাহলে হার্ডওয়্যার বা সফটওয়্যার কি বা কাকে বলে? চলুন সে সম্পর্কেও জানা যাক।

হার্ডওয়্যার: আমি আপনাদের খুব সহজেই বোঝাতে চাই যে, হার্ডওয়্যার জিনিস বলতে কি বোঝায়, তাহলে এক কথায় হলো- হার্ডওয়ার্ড হলো কম্পিউটারের সে সকল যন্ত্রাংশ, যেগুলো আমরা হাতে ধরতে পারি এবং চোখে দেখি। এখন আমি সামান্য ব্রেইনস্ট্রমিং করতে পারেন যে, কোন কোন জিনিসগুলো হার্ডওয়্যার।

সফটওয়্যার: হনেস্টলি, আমার মনে হয় সফটওয়্যার কি বা কাকে বলে, সে বিষয়টি আলোচনা না করলেও বর্তমানে চলবে। কেননা আমরা এই বিষয়টির উপর দৈনন্দিন জীবনে উতপ্রোতোভাবে জড়িত। যে বিধায় অনেকে সফটওয়্যারের সংজ্ঞা না দাঁড় করাতে পারলেও কিন্তু বেশ ভালোভাবেই জানে যে, সফটওয়্যার কি। যাইহোক, সফটওয়্যার কে কম্পিউটারের প্রাণ বলা হয়। মূলত সফটওয়্যার হল কম্পিউটার পরিচালনা এবং নির্দিষ্ট কাজ সম্পাদনের জন্য কিছু ইনস্ট্রাকশন (instruction), data বা প্রোগ্রাম (program) । সহজে বললে, সফটওয়্যার কম্পিউটারকে বলে দেয় যে কিভাবে কাজ করতে হবে। সফটওয়্যার কে আপনারা চোখে দেখতে পারবেন না এবং স্পর্শ করতে পারবেন না কারণ সফটওয়্যার বিভিন্ন কোড এবং কম্পিউটার ল্যাঙ্গুয়েজ (computer language) দিয়ে তৈরি। আশা করি সফটওয়্যার সম্পর্কে মোটামোটি হলেও আপনাদের একটি ধারণা তৈরি হয়েছে। এবার চলুন আর্টিকেলের অন্য অংশগুলোতে প্রবেশ করা যাক।

অন্যদিকে হার্ডহওয়্যারকে আবার ২ভাগে ভাগ করা হয়েছে। আর সেগুলো হলো-

  • ইনপুট ডিভাইস/যন্ত্রাংশ
  • আউটপুট ডিভাইস/যন্ত্রাংশ

ইতিপূর্বে যদিও ইনপুট-আউটপুট ডিভাইস সম্পর্কে সংক্ষেপে জেনেছি, তবে এখন আমরা বিস্তারিত জানার পাশাপাশি যন্ত্রাংশগুলোর নাম সম্পর্কে জানবো। চলুন জেনে নিই।

ইনপুট যন্ত্রাংশ বা ডিভাইস

ইনপুট যন্ত্রাংশ বা ডিভাইস
ইনপুট যন্ত্রাংশ বা ডিভাইস

ইনপুট যন্ত্রাংশগুলো কি কি? আমরা যখন কোনো একটি কাজ করতে চাই, তখন আমরা কম্পিউটারকে নানা রকম কমান্ড করে থাকি, এক কথায় সেটিই হলো ইনপুট। এখন কম্পিউটারকে সে ইনপুট দেওয়ার জ্ঞাতে আমরা যে যে যন্ত্রাংশ বা ডিভাইসগুলো ব্যবহার করে থাকি, সেগুলোকেই ইনপুট ডিভাইস বা যন্ত্রাংশ বলে থাকে। আপনি এখন কল্পনা করতে পারেন যে, কোন কোন ডিভাইসগুলো ইনপুট ডিভাইস হতে পারে? আচ্ছা সমস্যা নেই, নিম্নে আমরা ইনপুট যন্ত্রাংশ তথা ডিভাইসগুলোর একটি তালিকা দিচ্ছি।

কম্পিউটারের ইনপুট যন্ত্রাংশের নাম:

  • কিওবোর্ড (Key-board)
  • মাউস (Mouse)
  • মাইক্রোফোন (Microphone)
  • ওয়েবক্যাম (Webcam)
  • টাচ স্ক্রিণ (Touch Screen)
  • স্ক্যানার (Scanner)
  • বার-কোড রিডার (Bar-Code Reader)
  • অপটিক্যাল ফ্যান (Optical Fan)
  • মডেম (Modem)
  • জয়-স্টিক (Joystick)

উপরোক্ত ১০টি ইনপুট ডিভাইস ছাড়াও আরো অনেকগুলো প্রচলিত ইনপুট ডিভাইস মার্কেটে রয়েছে। তবে প্রাথমিক অবস্থায় বা দৈনন্দিন জীবনে যে সকল ইনপুট ডিভাইসগুলো আমরা সচারাচর ব্যবহার করে থাকি, সেগুলোকেই মূলত এখানে তুলে ধরা হয়েছে। যাতে করে কম্পিউটারের ইনপুট-আউটপুট ডিভাইস সম্পর্কে ব্যাসিক একটি জ্ঞান অর্জন করতে পারে। যাইহোক, এবার চলুন কম্পিউটারের আউটপুট ডিভাইসগুলোর নাম জানা যাক।

আউটপুট যন্ত্রাংশ বা ডিভাইস

আউটপুট যন্ত্রাংশ বা ডিভাইস
আউটপুট যন্ত্রাংশ বা ডিভাইস

একজন ইউজারের যখন কম্পিউটারে ইনপুট দেওয়া শেষ হয়, তখন অবশ্যই সে বর্তমানে আউটপুটের জন্য অপেক্ষমান। আর যদি প্রশ্ন করা হয় যে, কিভাবে অথবা কোন কোন ডিভাইসগুলোর মাধ্যমে সে আউটপুট পেতে পারে? এর উত্তর অবশ্যই আউটপুট ডিভাইসগুলোর মাধ্যমে! উত্তরটি যদিও সিম্পলি দিয়ে দেওয়া যায়, তবে আউটপুটের যন্ত্রাংশগুলোর নাম অনেকে জানি না। যাইহোক, চলুন কম্পিউটারের আউটপুট ডিভাইসগুলোর নাম জানা যাক।

কম্পিউটারের আউটপুট যন্ত্রাংশের নাম:

  • মনিটর (Monito)
  • হেডফোন (Headphone)
  • স্পিকার (Speaker)
  • প্রিন্টার (Printer)
  • জিপিএস (GPS)
  • স্ক্রিণ (Screen)
  • প্রজেক্টর (Projector)
  • প্লটার (Plotters)
  • মাইক্রোফিশ (Microfiche)
  • ফিল্ম রেকর্ডার (Film Recorder)

আউটপুট ডিভাইসের ক্ষেত্রে যে সকল যন্ত্রাংশগুলো প্রচলিত রয়েছে এবং বহুল ব্যবহৃত, সেগুলোকেই মূলত এখানে তুলে ধরা হয়েছে। আশা করি আপনারা যারা কম্পিউটারের আউটপুট ডিভাইস সম্পর্কে সম্মুখ ধারণা কিছুটা কম রেখেছেন, উপরোক্ত ডিভাইসগুলো নাম জেনে এখন পূর্বের চেয়ে ভালো একটি অভিজ্ঞতা অর্জন করেছেন।

যাইহোক, এখন যদি আপনারা কম্পিউটারের যন্ত্রাংশ তথা ইনপুট ও আউটপুট ডিভাইসগুলো সম্পর্কে আরো স্পষ্টভাবে জানতে চান, তাহলে প্রত্যেকটি ডিভাইসকে আলাদা আলাদা ভাবে জানার চেষ্টা করুণ। অন্যথায় কমেন্ট করুন, এতে করে আমি চেষ্টা করবো ইন্ডিভিজুয়ালি প্রতিটি ডিভাইসের সাথে আপনাদের সূক্ষ্মভাবে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার।

কম্পিউটারের যন্ত্রাংশের নাম নিয়ে শেষ কথা

বর্তমান তথ্য ও প্রযুক্তি নির্ভর বিশ্ব তথা সমাজে সারভাইব করতে হলে অবশ্যই আমাদেরকে প্রযুক্তি সম্পর্কে সম্মুখ ধারণা রাখতে হবে। আর সেই অনুযায়ী বিবেচেনা করলে কম্পিউটার সম্পর্কে ধারণা রাখা হলো অত্যাবশ্যকীয়। আর তারই প্রেক্ষিতে আপনাদেরকে সামগ্রিকভাবে কম্পিউটার সম্পর্কে ধারণা দেওয়ার উদ্দেশ্যেই আজকের আমাদের এই আর্টিকেল। আশা করি খুব মনোযোগ সহকারে সম্পূর্ণ আর্টিকেলেটি পড়েছেন এবং ইতিমধ্যে আপনারা কম্পিউটার সম্পর্কে বেশ ভালো একটি জ্ঞান লাভ করতে পেরেছেন।

যাইহোক, কম্পিউটারকে ভালোভাবে বোঝতে হলে আপনাকে অবশ্যই ইনপুট ও আউটপুট ডিভাইসগুলো সম্পর্কে ভালো জ্ঞান রাখতে হবে। আর উপরের বর্ণনায় আমরা তেমনিভাবে অনেকগুলো ইনপুট ও আউটপুট ডিভাইসের নাম তুলে ধরেছি। যাইহোক, সামগ্রিকভাবে বললে, আশা করি আজকের আর্টিকেলটি দ্ধারা পাঠকগণ চমৎকারভাবে উপকৃত হতে পারবে।

কম্পিউটার সম্পর্কে আরো জানতে

BanglaTeach
E-HaqDigital Marketer at- BanglaTeach

E-Haq is the founder of BanglaTeach. He is expertise on Education, Health, Financial, Banking, Religious and so on.

About E-Haq

E-Haq is the founder of BanglaTeach. He is expertise on Education, Health, Financial, Banking, Religious and so on.

View all posts by E-Haq →

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *